পিঙ্কফং পণ্য কেন আপনার সন্তানের জন্য সেরা তা জেনে নিন

webmaster

핑크퐁 관련 상품 - **Image Prompt 1: Joyful Learning with Diverse Pinkfong Characters**
    A vibrant and cheerful illu...

আমাদের সোনামণিদের মুখে হাসি ফোটানো আর তাদের শেখার জগতকে আরও রঙিন করে তোলার জন্য পিং ফং (Pinkfong) এখন ঘরে ঘরে পরিচিত এক নাম। ‘বেবি শার্ক’ গানটা তো বিশ্বজুড়ে ঝড় তুলেছে, তাই না?

এই বছর যখন ‘বেবি শার্ক’-এর দশম বর্ষপূর্তি পালিত হচ্ছে, তখন পিং ফং কেবল গান বা ভিডিওতেই আটকে নেই। আমি নিজে দেখেছি আমার ভাইপো-ভাইঝিরা কীভাবে পিং ফং-এর খেলনা থেকে শুরু করে শিক্ষামূলক অ্যাপস, গল্পের বই নিয়ে মেতে থাকে।বর্তমানে পিং ফং তাদের ‘ডিজিটাল-ফার্স্ট, মাল্টি-প্ল্যাটফর্ম স্ট্র্যাটেজি’ নিয়ে বিশ্বব্যাপী, বিশেষ করে জাপানের মতো বড় বাজারে, তাদের পদচারণা বাড়াচ্ছে। শুধু ‘বেবি শার্ক’ নয়, ‘সিলুক’ (SEALOOK)-এর মতো নতুন চরিত্র এবং ওয়েবেওন, ওয়েব নভেল ও লাইভ শো-এর মতো নতুন ক্ষেত্রে প্রবেশ করে তারা শিশুদের ডিজিটাল শেখার অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করছে, পুরো পরিবারের জন্য তৈরি করছে নতুন বিনোদন। এত উদ্ভাবনী পণ্যের ভিড়ে আপনার সন্তানের জন্য সেরাটা কীভাবে বেছে নেবেন?

এর মাধ্যমে শিশুরা কীভাবে নতুন কিছু শিখতে পারে এবং তাদের সৃজনশীলতা আরও বিকশিত হতে পারে, তা নিয়ে অনেকেরই কৌতূহল থাকে। চলুন, পিং ফং এর জগত এবং এর সবচেয়ে উপকারী পণ্যগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক!

শিশুদের জন্য পিং ফং: শুধু গান নয়, শেখার এক নতুন দিগন্ত

핑크퐁 관련 상품 - **Image Prompt 1: Joyful Learning with Diverse Pinkfong Characters**
    A vibrant and cheerful illu...

‘বেবি শার্ক’-এর পর আরও অনেক কিছু: অবাক করা চরিত্রদের দুনিয়া

আমরা যারা শিশুদের নিয়ে দিন কাটাই, তারা জানি ‘বেবি শার্ক’ গানটা আমাদের ছোট্ট সোনাদের জীবনে কী ঝড় তুলেছে! শুধু গান নয়, এর হাত ধরে পিং ফং যেন শিশুদের মন জয় করার এক নতুন ফর্মুলা বের করেছে। আমার মনে আছে, আমার ভাগ্নি যখন প্রথম ‘বেবি শার্ক’ গানটা শুনতো, তখন ওর চোখগুলো কেমন জ্বলজ্বল করতো!

এরপর দেখলাম, পিং ফং শুধু একটা গানেই আটকে নেই। তারা একের পর এক দারুণ দারুণ শিক্ষামূলক ভিডিও, অ্যাপস, আর খেলনা নিয়ে আসছে। ‘হোওন ওমওন’, ‘ব্যানো’, ‘জনি ওলি’, ‘মাইটি এক্সপ্রেস’-এর মতো আরও কত চরিত্র!

প্রতিটি চরিত্রই যেন শিশুদের শেখার প্রক্রিয়ায় নতুন মাত্রা যোগ করে। যখনই দেখি আমার ভাইপোরা ‘ব্যানো’র অ্যাডভেঞ্চার দেখতে দেখতে নতুন নতুন ইংরেজি শব্দ শিখছে, তখন আমার সত্যিই খুব ভালো লাগে। পিং ফং যেন সত্যিই বুঝিয়েছে যে, বিনোদন মানেই শুধু সময় নষ্ট করা নয়, এর মাধ্যমেও শিশুরা কত কিছু শিখতে পারে। আমার মনে হয়, এই কারণেই পিং ফং আমাদের মায়েদের, বাবাদের এবং সকল অভিভাবকদের কাছে এত প্রিয়।

বিনোদন ও শিক্ষার মেলবন্ধন: পিং ফং কীভাবে শিশুদের শেখাচ্ছে

পিং ফং-এর কন্টেন্টগুলো কেবল মজার নয়, প্রতিটি কন্টেন্টের পেছনেই থাকে সুচিন্তিত শিক্ষামূলক উদ্দেশ্য। তারা রঙ চেনানো থেকে শুরু করে অক্ষর জ্ঞান, সংখ্যা জ্ঞান, এমনকি সামাজিক দক্ষতা বিকাশেও সাহায্য করে। আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন শেখাটা মাঝে মাঝে বিরক্তিকর মনে হতো। কিন্তু এখনকার বাচ্চারা পিং ফং-এর ভিডিও দেখে হাসতে হাসতে, নাচতে নাচতে কত সহজে নতুন ধারণাগুলো আত্মস্থ করে নিচ্ছে!

আমার প্রতিবেশী এক ছোট্ট মেয়ে, মাত্র তিন বছর বয়স, পিং ফং-এর গানের মাধ্যমে ইংরেজি বর্ণমালা শিখে ফেলেছে। ওর মা বলছিলেন, তিনি নিজেও অবাক হয়েছেন কীভাবে পিং ফং এত সহজে শেখার প্রক্রিয়াটাকে খেলার মতো করে দিয়েছে। পিং ফং-এর শিক্ষাপদ্ধতি শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য খুবই সহায়ক, কারণ এটি কেবল তথ্য মুখস্থ করানোর পরিবর্তে আনন্দ দিয়ে শিখতে উৎসাহিত করে। এর ফলস্বরূপ, শিশুরা শেখার প্রতি এক ধরনের ইতিবাচক মনোভাব গড়ে তোলে, যা তাদের ভবিষ্যতের শিক্ষাজীবনে অনেক সাহায্য করে। সত্যি বলতে, আমার মনে হয় পিং ফং আমাদের শিশুদের শেখার জগতকে আরও সুন্দর, আরও আনন্দময় করে তুলেছে।

ডিজিটাল দুনিয়ায় পিং ফং-এর প্রভাব: স্মার্ট অভিভাবকদের পছন্দের সঙ্গী

Advertisement

অ্যাপস ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম: শেখার আনন্দ হাতের মুঠোয়

বর্তমানে আমরা সবাই ডিজিটাল দুনিয়ায় বাস করি। আমাদের শিশুরা ফোন, ট্যাব নিয়েই বড় হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা অভিভাবকরা সবসময় চিন্তায় থাকি কীভাবে এই ডিজিটাল মাধ্যমকে শিশুদের জন্য ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করা যায়। পিং ফং এই সমস্যাটার দারুণ সমাধান নিয়ে এসেছে তাদের শিক্ষামূলক অ্যাপস আর অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। আমি নিজেও দেখেছি, আমার বন্ধুর ছেলেটা পিং ফং-এর পাজল গেম খেলতে খেলতে লজিক্যাল থিঙ্কিং শিখছে, আবার একই সাথে ফাইন মোটর স্কিলও উন্নত হচ্ছে। প্রতিটি অ্যাপই এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন শিশুরা খেলার ছলে শিখতে পারে। এর ইন্টারেক্টিভ কন্টেন্টগুলো বাচ্চাদের মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে, যা শেখার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমার ভাইঝি পিং ফং-এর রাইমিং গেম খেলে, তখন ও এত খুশি হয় যে মনে হয় যেন ওকে কোনো মজার খেলনা দেওয়া হয়েছে। হাতের মুঠোয় শেখার এই সুবিধাটা সত্যিই অতুলনীয়।

স্ক্রিন টাইমকে সদ্ব্যবহারের উপায়: পিং ফং কন্টেন্টের জাদু

শিশুদের স্ক্রিন টাইম নিয়ে আমরা অভিভাবকরা সবসময় একটা দোটানায় থাকি। বেশি স্ক্রিন টাইম চোখের জন্য খারাপ, আবার একেবারেই না দিলে আধুনিক দুনিয়ার সাথে পিছিয়ে পড়বে। পিং ফং এখানে একটা দারুণ ভারসাম্য এনেছে। তাদের কন্টেন্টগুলো এত শিক্ষামূলক আর মজার যে, সীমিত স্ক্রিন টাইমও শিশুদের জন্য অনেক উপকারী হয়ে ওঠে। আমি লক্ষ্য করেছি, পিং ফং-এর ভিডিও দেখার সময় আমার ভাইপো-ভাইঝিরা শুধু চুপ করে দেখেই না, তারা গান গায়, নাচে আর ভিডিওতে যা শেখানো হয় তা অনুসরণ করার চেষ্টা করে। এটা এক ধরনের ইন্টারেক্টিভ অভিজ্ঞতা, যেখানে শিশুরা কেবল দর্শক হিসেবে থাকে না, বরং সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। আমি মনে করি, পিং ফং আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে যে, স্ক্রিন টাইমকে সদ্ব্যবহার করা অসম্ভব কিছু নয়। বরং, সঠিক কন্টেন্টের মাধ্যমে স্ক্রিন টাইমকে শিশুদের জ্ঞান এবং সৃজনশীলতা বিকাশের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এটি শিশুদের বিকাশে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

‘বেবি শার্ক’-এর বাইরে পিং ফং-এর বিশাল জগত: নতুন চরিত্র ও গল্প

‘সিলুক’ (SEALOOK) ও অন্যান্য নতুন সৃষ্টি: শিশুদের কল্পনাকে ডানা মেলাতে

পিং ফং মানেই যে শুধু ‘বেবি শার্ক’, এই ধারণাটা কিন্তু এখন পুরোনো হয়ে গেছে। তারা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চরিত্র আর গল্প নিয়ে আসছে, যা শিশুদের কল্পনাশক্তিকে আরও বিকশিত করতে সাহায্য করে। ‘সিলুক’ (SEALOOK) তেমনই একটি অসাধারণ নতুন সৃষ্টি। গভীর সমুদ্রের প্রাণীগুলো নিয়ে তৈরি এই অ্যানিমেশন শিশুদের সমুদ্রের জগত সম্পর্কে যেমন ধারণা দেয়, তেমনি বন্ধুত্বের গুরুত্বও শেখায়। আমার ভাগ্নি ‘সিলুক’ দেখে সমুদ্রের কত রকম প্রাণীর নাম মুখস্থ করে ফেলেছে, যা আগে আমি কল্পনাই করতে পারতাম না!

পিং ফং-এর এই ধরনের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। তারা শুধু পরিচিত গণ্ডিতে আটকে না থেকে শিশুদের জন্য নতুন নতুন থিম নিয়ে আসছে, যা তাদের মনে কৌতূহল জাগায় এবং শেখার প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে তোলে। এই নতুন চরিত্রগুলো শিশুদের জন্য এক নতুন অ্যাডভেঞ্চারের দুনিয়া খুলে দেয়, যেখানে তারা নিজেদের আবিষ্কার করতে পারে এবং নতুন নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে।

ওয়েব নভেল, লাইভ শো: বহুমুখী বিনোদন ও শিক্ষা

পিং ফং এখন কেবল অ্যানিমেটেড ভিডিও বা অ্যাপসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। তারা তাদের কন্টেন্টকে আরও বিভিন্ন ফরম্যাটে নিয়ে আসছে, যেমন ওয়েব নভেল এবং লাইভ শো। ভাবুন তো, শিশুদের জন্য ওয়েব নভেল!

এটা তাদের পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য কতটা কার্যকর হতে পারে! আর লাইভ শো, সে তো শিশুদের জন্য এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা। সরাসরি মঞ্চে তাদের প্রিয় চরিত্রগুলোকে দেখতে পাওয়াটা এক দারুণ মুহূর্ত তৈরি করে। আমার এক বন্ধু তার বাচ্চাকে পিং ফং-এর লাইভ শোতে নিয়ে গিয়েছিল, সে বলছিল বাচ্চাটা নাকি আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিল!

এই বহুমুখী প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পিং ফং শুধু বিনোদনই দিচ্ছে না, শিশুদেরকে বিভিন্ন মাধ্যমে শিখতে ও উপভোগ করতে উৎসাহিত করছে। এটি কেবল শেখার নতুন পথই খুলে দেয় না, বরং পারিবারিক বন্ধনকেও সুদৃঢ় করে, কারণ পুরো পরিবার একসাথে এই আনন্দগুলো উপভোগ করতে পারে। এটি পিং ফং-এর উদ্ভাবনী ক্ষমতার এক অনন্য উদাহরণ।

আপনার সোনামণির জন্য সেরা পিং ফং পণ্যটি কীভাবে বেছে নেবেন?

বয়স অনুযায়ী পণ্য নির্বাচন: প্রতিটি ধাপে সঠিক শেখার সঙ্গী

পিং ফং-এর এত সব অসাধারণ পণ্য দেখে মাঝে মাঝে মনে হয় কোনটা ছেড়ে কোনটা নেব! কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনার সন্তানের বয়স এবং আগ্রহের ওপর ভিত্তি করে সঠিক পণ্যটি নির্বাচন করা। যেমন, একদম ছোট শিশুদের জন্য মিউজিক্যাল টয় বা নরম ফেব্রিক বুকগুলো দারুণ হতে পারে, যেখানে তারা বিভিন্ন টেক্সচার অনুভব করতে পারবে এবং প্রাথমিক শব্দ জ্ঞান পাবে। একটু বড় শিশুদের জন্য ইন্টারেক্টিভ অ্যাপস বা গল্পের বইগুলো ভালো, যা তাদের অক্ষর জ্ঞান এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে। আমার মনে হয়, প্রত্যেক বাচ্চার নিজস্ব শেখার গতি এবং পছন্দ থাকে। তাই, যখন আমরা পিং ফং-এর কোনো পণ্য কিনছি, তখন আমাদের উচিত সেই পণ্যটি আমাদের বাচ্চার বিকাশের কোন স্তরের জন্য উপযুক্ত, তা ভালোভাবে যাচাই করে নেওয়া। পিং ফং-এর বিভিন্ন পণ্যের বিস্তৃত পরিসর রয়েছে, যা প্রতিটি বয়স এবং আগ্রহের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে শিশুরা তাদের সেরা শেখার অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে।

সৃজনশীলতা ও বুদ্ধিমত্তা বিকাশে পিং ফং-এর ভূমিকা

পিং ফং শুধু শেখায় না, বরং শিশুদের সৃজনশীলতা এবং বুদ্ধিমত্তা বিকাশেও অনেক বড় ভূমিকা রাখে। তাদের কন্টেন্টগুলো প্রায়শই শিশুদেরকে গান গাইতে, নাচতে, আঁকতে বা গল্প তৈরি করতে উৎসাহিত করে। এই যে নিজের মতো করে কিছু করার একটা সুযোগ, এটা শিশুদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং তাদের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তোলে। আমি দেখেছি আমার ভাইপো পিং ফং-এর ভিডিও দেখে নিজেই নতুন নতুন ছড়া তৈরি করার চেষ্টা করছে। এটা দেখে আমি সত্যিই অবাক হয়েছিলাম। পিং ফং-এর খেলনাগুলোও এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যাতে শিশুরা নিজেদের কল্পনা ব্যবহার করে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করতে পারে। আমার মনে হয়, এই ধরনের প্ল্যাটফর্ম শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য খুবই দরকারি, কারণ এটি কেবল তথ্য গ্রহণ নয়, বরং সেই তথ্যকে ব্যবহার করে নতুন কিছু সৃষ্টি করার অনুপ্রেরণা দেয়। এটি শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করে।

পণ্যের ধরন সুবিধা উপযোগী বয়স কীভাবে সাহায্য করে
ভিডিও কন্টেন্ট (ইউটিউব/অ্যাপ) সংগীত, অ্যানিমেশন, ছড়া, গল্প ৬ মাস থেকে ৬ বছর ভাষা, শব্দ, সংখ্যা জ্ঞান, সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি
শিক্ষামূলক অ্যাপস ইন্টারেক্টিভ গেমস, পাজল, কুইজ ২ বছর থেকে ৭ বছর সমস্যা সমাধান, লজিক্যাল থিঙ্কিং, ফাইন মোটর স্কিল
বই ও গল্পের বই ছবি, অক্ষর জ্ঞান, পড়ার অভ্যাস ১ বছর থেকে ৫ বছর পড়ার অভ্যাস, শব্দভান্ডার বৃদ্ধি, কল্পনাশক্তি
খেলনা ও মিউজিক্যাল টয় স্পর্শকাতরতা, গান, রোল প্লে ০ মাস থেকে ৪ বছর ইন্দ্রিয় বিকাশ, কারণ ও ফলাফল বোঝা, সৃজনশীল খেলা
Advertisement

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে: একজন অভিভাবকের চোখে পিং ফং

দৈনন্দিন জীবনে পিং ফং: শিশুদের সঙ্গে মানসম্পন্ন সময়

একজন অভিভাবক হিসেবে আমার মনে হয় পিং ফং শুধু আমার ভাইপো-ভাইঝিদের বিনোদনই দেয়নি, বরং আমার আর তাদের মধ্যে একটা সুন্দর সেতু তৈরি করেছে। যখন আমি তাদের সাথে পিং ফং-এর গানগুলো গাই বা ভিডিওগুলো দেখি, তখন সেটা শুধু স্ক্রিন টাইম থাকে না, বরং আমাদের মধ্যে মানসম্পন্ন সময় কাটানো হয়। আমি দেখেছি, যখন ওরা কোনো নতুন পিং ফং ভিডিও দেখে বা খেলনা নিয়ে খেলে, তখন ওদের চোখে মুখে যে আনন্দ থাকে, সেটা অন্য কোনো কিছুতে সহজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে, যখন আমি দেখি আমার ভাইঝি ‘বেবি শার্ক’ নাচতে নাচতে নিজের মতো করে নতুন স্টেপ তৈরি করছে, তখন আমার সত্যি খুব ভালো লাগে। পিং ফং আমাদের পরিবারে এক নতুন ধরনের আনন্দ এনে দিয়েছে। এটা শুধু বাচ্চাদের জন্য নয়, আমাদের মতো বড়দেরও মাঝে মাঝে বাচ্চাদের সাথে একসাথে হাসতে আর নাচতে সাহায্য করে।

পিং ফং-এর ইতিবাচক প্রভাব: ছোটদের বিকাশে এক দারুণ সঙ্গী

আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি যে পিং ফং শিশুদের সার্বিক বিকাশে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তারা কেবল অক্ষর জ্ঞান বা সংখ্যা জ্ঞানই দেয় না, বরং শিশুদের আবেগিক এবং সামাজিক বিকাশেও সাহায্য করে। যেমন, অনেক গল্পে বন্ধুত্বের গুরুত্ব বা অন্যদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো হয়, যা শিশুদেরকে ভালো মানুষ হতে শেখায়। আমার মনে আছে, আমার ভাইপো একবার পিং ফং-এর একটা ভিডিও দেখে শিখেছিল কীভাবে অন্যদের সাথে খাবার ভাগ করে খেতে হয়। পরের দিনই সে তার বন্ধুদের সাথে নিজের টিফিন ভাগ করে খেয়েছে!

এই ছোট ছোট পরিবর্তনগুলো একজন অভিভাবক হিসেবে আমাকে খুব আনন্দ দেয়। পিং ফং-এর কন্টেন্টগুলো শিশুদের মনে ইতিবাচক বার্তা পৌঁছে দেয়, যা তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং বাইরের জগতের সাথে মানিয়ে চলতে সাহায্য করে। আমি সত্যিই মনে করি, পিং ফং আমাদের ছোটদের বিকাশে এক দারুণ এবং বিশ্বস্ত সঙ্গী হিসেবে কাজ করছে।

বিশ্ব মঞ্চে পিং ফং: জাপানের মতো বড় বাজারে সাফল্য

Advertisement

ডিজিটাল-ফার্স্ট স্ট্র্যাটেজি: ভবিষ্যতের বিনোদন ও শিক্ষার পথপ্রদর্শক

পিং ফং তাদের ‘ডিজিটাল-ফার্স্ট, মাল্টি-প্ল্যাটফর্ম স্ট্র্যাটেজি’ নিয়ে সত্যিই বিশ্বব্যাপী এক নতুন ঢেউ তুলেছে। জাপানের মতো ঐতিহ্যবাহী এবং বড় বাজারগুলোতে তাদের সাফল্য চোখে পড়ার মতো। আমি মনে করি, তাদের এই দূরদর্শী নীতিই তাদের বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ। তারা শুধু টিভি বা সিনেমার অপেক্ষায় না থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোকে বেছে নিয়েছে, যেখানে শিশুরা সহজেই তাদের কন্টেন্ট দেখতে পারে। এই স্ট্র্যাটেজি তাদের দ্রুত বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে সাহায্য করেছে। স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস এখন শিশুদের বিনোদন ও শিক্ষার অবিচ্ছেদ্য অংশ। পিং ফং এই বাস্তবতাটাকে খুব ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছে। তারা কেবল কন্টেন্ট তৈরি করছে না, বরং কন্টেন্টগুলো কীভাবে শিশুদের কাছে সবচেয়ে সহজে পৌঁছানো যায়, সেদিকেও নজর রাখছে। আমি মনে করি, ভবিষ্যতের ডিজিটাল বিনোদন ও শিক্ষার পথপ্রদর্শক হিসেবে পিং ফং এক অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেছে।

শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য পিং ফং: উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা

পিং ফং শুধু বর্তমানের জন্য নয়, ভবিষ্যতের কথা ভেবেও নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করছে। ‘বেবি শার্ক’ যেমন তাদের শুরুটা ছিল, এখন তারা ‘সিলুক’-এর মতো নতুন চরিত্র নিয়ে আসছে, ওয়েব নভেল, ওয়েবটুন এবং লাইভ শো-এর মতো নতুন মাধ্যমেও প্রবেশ করছে। এই নিরন্তর উদ্ভাবনই পিং ফং-কে সময়ের সাথে সাথে প্রাসঙ্গিক থাকতে সাহায্য করছে। তারা কেবল একই জিনিস বারবার তৈরি করছে না, বরং নতুন নতুন ধারণা এবং প্রযুক্তির সাথে নিজেদের মানিয়ে নিচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, এই উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা পিং ফং-কে আরও অনেক দূর নিয়ে যাবে এবং আগামী দিনের শিশুদের বিনোদন ও শিক্ষায় তারা আরও বড় ভূমিকা পালন করবে। একজন অভিভাবক হিসেবে আমি পিং ফং-এর এই উদ্যোগগুলোকে সাধুবাদ জানাই, কারণ তারা আমাদের শিশুদের জন্য এক নিরাপদ, শিক্ষামূলক এবং আনন্দময় ডিজিটাল জগত তৈরি করতে সাহায্য করছে।

글을 মাছিময়

আমরা দেখলাম, পিং ফং শুধু একটা ব্র্যান্ড নয়, আমাদের শিশুদের জন্য এক নতুন শেখার জগত তৈরি করেছে। ‘বেবি শার্ক’-এর সেই ছোট্ট সুর থেকে শুরু করে ‘সিলুক’-এর গভীর সমুদ্রের গল্প পর্যন্ত, পিং ফং যেন আমাদের প্রতিটি শিশুর বেড়ে ওঠায় সঙ্গী হয়ে আছে। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, পিং ফং কেবল বিনোদন নয়, তাদের কন্টেন্টের মাধ্যমে শিশুরা যে মূল্যবোধগুলো শিখছে, তা তাদের ভবিষ্যতের পথচলায় অনেক সাহায্য করবে। এই ডিজিটাল যুগে যখন স্ক্রিন টাইম নিয়ে এত চিন্তা, তখন পিং ফং-এর মতো একটি প্ল্যাটফর্ম truly আশীর্বাদস্বরূপ। আমি বিশ্বাস করি, তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা আগামী দিনেও শিশুদের মন জয় করে রাখবে।

জেনে রাখা ভালো

১. আপনার সন্তানের বয়স এবং বিকাশের স্তর অনুযায়ী পিং ফং কন্টেন্ট বেছে নিন। এতে শেখার প্রক্রিয়া আরও কার্যকর হবে এবং শিশুরা মনোযোগ হারাবে না।

২. শুধুমাত্র ভিডিও দেখিয়ে নয়, পিং ফং-এর অ্যাপস, গল্পের বই এবং খেলনাগুলো ব্যবহার করে শিশুদের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হন। এতে তাদের ইন্টারেক্টিভ লার্নিং বাড়বে।

৩. স্ক্রিন টাইম সীমিত রাখুন। শিক্ষামূলক হলেও, দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় শিশুদের পিং ফং কন্টেন্ট দেখতে উৎসাহিত করুন এবং বাকি সময় বাইরের খেলাধুলায় মনোযোগ দিতে বলুন।

৪. পিং ফং-এর গান বা গল্পগুলো নিয়ে শিশুদের সাথে আলোচনা করুন। এতে তাদের ভাষার বিকাশ হবে এবং তারা কন্টেন্টের শিক্ষামূলক বার্তাগুলো আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবে।

৫. পিং ফং-এর নতুন চরিত্র বা সিরিজগুলো সম্পর্কে আপডেটেড থাকুন। ‘বেবি শার্ক’-এর বাইরেও অনেক দারুণ শিক্ষামূলক কন্টেন্ট আছে যা আপনার শিশুকে নতুন কিছু শেখাতে পারে।

Advertisement

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি

পিং ফং শিশুদের বিনোদন ও শিক্ষার এক অনন্য সমন্বয় সাধন করেছে, যা ‘বেবি শার্ক’ থেকে শুরু করে নতুন চরিত্র ও প্ল্যাটফর্মে বিস্তৃত। তাদের ডিজিটাল-ফার্স্ট স্ট্র্যাটেজি শিশুদের জন্য শিক্ষাকে আনন্দময় এবং সহজলভ্য করে তুলেছে। বয়স উপযোগী কন্টেন্ট নির্বাচন এবং স্ক্রিন টাইমের সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শিশুরা জ্ঞান অর্জন, সৃজনশীলতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক দক্ষতা বিকাশে এক দারুণ সঙ্গী পাচ্ছে। একজন অভিভাবক হিসেবে পিং ফং শিশুদের সার্বিক বিকাশে এক শক্তিশালী ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে আমি মনে করি।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ) 📖

প্র: পিং ফং কেবল ‘বেবি শার্ক’-এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ, নাকি আরও নতুন কিছু নিয়ে কাজ করছে?

উ: আরে না! আমার মনে হয় এই ভুল ধারণাটা অনেকের মধ্যেই আছে যে পিং ফং মানেই শুধু ‘বেবি শার্ক’ আর দু-চারটে গান। কিন্তু বিশ্বাস করুন, আমার ভাইপো-ভাইঝিদের নিয়ে আমি পিং ফং-এর জগতটা ঘেঁটে দেখেছি আর বলতে বাধ্য হচ্ছি, ওরা এখন বিশাল বড় পরিসরে কাজ করছে!
‘বেবি শার্ক’ গানটা নিঃসন্দেহে একটা ওয়ার্ল্ডওয়াইড সেনসেশন, আর এ বছর যখন এর দশম বর্ষপূর্তি হচ্ছে, তখন পিং ফং কেবল অতীতের সফলতার দিকে তাকিয়ে নেই। তারা এখন ‘ডিজিটাল-ফার্স্ট, মাল্টি-প্ল্যাটফর্ম স্ট্র্যাটেজি’ নিয়ে এগোচ্ছে। এর মানে হল, গান আর ভিডিওর পাশাপাশি ওরা শিক্ষামূলক অ্যাপস, মজাদার গল্পের বই, আর নতুন সব চরিত্র যেমন ‘সিলুক’ (SEALOOK) নিয়ে আসছে। শুধু তাই নয়, এখন ওয়েবেওন, ওয়েব নভেল আর লাইভ শো-এর মতো নতুন ক্ষেত্রেও ওদের পদচারণা শুরু হয়েছে। আমি নিজে দেখেছি, ওরা বাচ্চাদের জন্য এমন কন্টেন্ট তৈরি করছে যা শুধু বিনোদনই নয়, শেখার এক নতুন দুয়ার খুলে দিচ্ছে। জাপানের মতো বড় বাজারগুলোতেও ওরা দারুণভাবে নিজেদের বিস্তার করছে। তাই বলা যায়, পিং ফং এখন শুধুমাত্র একটি গানের কোম্পানি নয়, শিশুদের সামগ্রিক বিকাশের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ বিনোদন ও শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম!

প্র: পিং ফং-এর পণ্যগুলো শিশুদের শেখার প্রক্রিয়া এবং সৃজনশীলতা বিকাশে কীভাবে সাহায্য করে?

উ: এই প্রশ্নটা প্রায়ই আমাকে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন, আর আমিও যেহেতু নিজে বাচ্চাদের সাথে পিং ফং-এর বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করি, তাই আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি – ওরা সত্যিই দারুণ কাজ করে!
পিং ফং-এর কন্টেন্টগুলো কেবল ছড়া আর গানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, ওরা শিশুদের মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে তোলে। যেমন ধরুন, ওদের শিক্ষামূলক অ্যাপসগুলোতে বিভিন্ন মজার গেম আর অ্যাক্টিভিটি থাকে যা বর্ণজ্ঞান, সংখ্যাজ্ঞান বা আকার চিনতে দারুণ সাহায্য করে। ‘বেবি শার্ক’ গানটা যেমন ছোটবেলা থেকেই ওদের মধ্যে ছন্দ আর সুরের প্রতি ভালোবাসা তৈরি করে, তেমনই ‘সিলুক’-এর মতো নতুন চরিত্রগুলো নতুন গল্প আর অ্যাডভেঞ্চারের মাধ্যমে শিশুদের কল্পনাশক্তিকে উসকে দেয়। আমার ছোট ভাইঝি তো ‘সিলুক’-এর ভিডিও দেখে সমুদ্রের প্রাণীদের সম্পর্কে কত নতুন তথ্য জানলো, যা আমরা বই পড়ে শেখাতে পারছিলাম না। ওরা গল্পের বইগুলোতেও এমনভাবে ছবি আর লেখা ব্যবহার করে যে শিশুরা নিজেরাই গল্পের মধ্যে ঢুকে পড়ে, নিজেদের মতো করে চরিত্রগুলোর সাথে মিশে যায়। এতে ওদের সৃজনশীলতা আর সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা দুটোই বাড়ে। ওরা কেবল বসে বসে দেখে না, বরং কন্টেন্টের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয় – এটাই আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে।

প্র: এত বৈচিত্র্যময় পিং ফং পণ্যের মধ্যে আমার সন্তানের জন্য সেরাটা কীভাবে বেছে নেব?

উ: সত্যি বলতে, এত কিছু দেখে মাঝে মাঝে আমারও মাথা ঘুরে যায়! তবে আমি নিজে যা করি আর যা ফলপ্রসূ দেখেছি, সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। প্রথমত, আপনার সন্তানের বয়স আর আগ্রহের দিকে নজর দিন। একদম ছোট শিশুদের জন্য রঙিন ছড়ার ভিডিও আর সহজ অ্যাপস দারুণ কাজ করে। আমার মনে আছে, আমার ভাগ্নে যখন একদম ছোট ছিল, তখন ও ‘বেবি শার্ক’ দেখেই আনন্দ পেত। একটু বড় হলে, যখন তারা অক্ষর বা সংখ্যা চিনতে শুরু করবে, তখন পিং ফং-এর ইন্টারেক্টিভ শিক্ষামূলক অ্যাপসগুলো ব্যবহার করতে পারেন, যেখানে ওরা নিজেরাই ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ করে বা ট্যাপ করে শিখতে পারবে।
দ্বিতীয়ত, শুধু একটি মাধ্যমে আটকে না থেকে বিভিন্ন মাধ্যম চেষ্টা করে দেখুন। পিং ফং-এর খেলনাগুলো যেমন বাচ্চাদের হাতে-কলমে শেখার সুযোগ করে দেয়, তেমনি গল্পের বইগুলো তাদের কল্পনাশক্তি বাড়ায়। আবার ওয়েবেওন বা ওয়েব নভেলগুলো একটু বড় বাচ্চাদের জন্য নতুন ধরনের কন্টেন্ট।
তৃতীয়ত, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, আপনার সন্তান কোনটায় সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাচ্ছে এবং কোনটায় সবচেয়ে বেশি শিখছে, সেটা লক্ষ্য করুন। ওদের সাথে বসে কন্টেন্টগুলো দেখুন, আলোচনা করুন। যদি দেখেন একটি নির্দিষ্ট ভিডিও বা অ্যাপ বারবার দেখছে বা ব্যবহার করছে, তবে বুঝবেন সেটাই ওর জন্য সেরা। আসলে, সেরা বলে কিছু হয় না, সেরাটা হল সেটাই যেটা আপনার সন্তানের মুখে হাসি ফোটাবে আর শেখার আনন্দ দেবে। সবশেষে, পিং ফং-এর উদ্দেশ্যই তো হল পুরো পরিবারের জন্য আনন্দ আর শেখার জগত তৈরি করা, তাই না?

📚 তথ্যসূত্র